ওয়েবসাইট সম্পর্কিত প্রশ্ন ও উত্তর , website related questions
ব্লগ সম্পর্কিত প্রশ্ন পর্ব ২
প্রিয় বন্ধুরা আসসালামু আলাইকুম, আজকে আপনাদের সম্মুখে হাজির হয়েছি ব্লগ সাইট ও ওয়েবসাইট নিয়ে কিছু কথা বলব। এটি আমার দ্বিতীয় পর্ব। ব্লগ সাইট ও ওয়েবসাইট সম্পর্কে প্রথম পর্বটি যদি দেখতে চান এখানে ক্লিক করুন ।- ব্লগ সম্পর্কিত জিজ্ঞাসা, Blog related questions and answers
blogging tips, blogging tips bangla |
ওয়েবসাইটের জন্য কতটা আর্টিকেল কপি করা যাবে ?
ওয়েবসাইট জন্য কপি পোস্ট না করাই সবচাইতে ভালো,
কপি পোস্ট করলে গুগল এডসেন্স পাওয়া যায় না সেইসাথে আপনার সাইটটি ব্লক করে দিতে পারে।
তবে হ্যাঁ আপনি অন্য একটি পোষ্ট পড়ে আপনি সেখান থেকে একটু ধারনা নিয়ে আসতে পারেন
। সেই ধারণা দিয়ে আপনি আর্টিকেল লিখতে পারেন। যেহেতু প্রশ্ন উঠেছে সেইজন্য বলতে হচ্ছে আপনি কোন আর্টিকেল থেকে ২০ থেকে ২৫ পার্সেন্ট কপি করতে পারবেন। তবে কপি পোস্ট না করাই সবচেয়ে ভালো। শুধুমাত্র
আইডিয়াটা এবং ধারণাটা কপি করার চেষ্টা করুন ।
ওয়েবসাইটে জন্য কত ওয়ার্ডের পোস্ট করা যাবে ? এমনকি সর্বোচ্চ কত ওয়ার্ড এবং সর্বনিম্ন কত ওয়ার্ড?
এটার জন্য কোন নির্দিষ্ট অ্যামাউন্ট বলা যাচ্ছে না তবে একটি আর্টিকেল
লিখার জন্য সর্বোচ্চ ৩০০ ওয়ার্ড এর লেখা হলে সবচেয়ে ভালো হয় । তাছাড়া আপনি যদি বড়
আর্টিকেল আরো বেশি ওয়ার্ড নিয়ে যদি লিখতে চান সেটার জন্য আরো ভালো প্লাস পয়েন্ট।
আপনার আর্টিকেলটির যত বড় হবে গুগোল ততটাই প্রাধান্য দিবে কারণ একটি বড় আর্টিকেলে
অনেক তথ্যবহুল লেখা থাকে, সেই ভেবে গুগোল ফাস্ট রেংকিং নিয়ে আসে।
ওয়েবসাইট থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য কোন সাইট থেকে প্রথমে শুরু
করব ? ফ্রী ব্লগার ওয়েবসাইট থেকে শুরু করব নাকি ডোমেইন হোস্টিং কিনে শুরু করব ?
যেহেতু আপনি প্রথম ব্লগিং শুরু করতে যাচ্ছেন সেজন্য আমি আপনাকে পরামর্শ দিব ফ্রী ব্লগার ওয়েবসাইট থেকে আপনি শুরু করুন, কারণ হচ্ছে ফ্রী থেকে আপনি অনেক কিছু শিখতে পারবেন আর টাকা পয়সা খরচ করে ডোমেইন-হোস্টিং কিনে শুরু না করায় সবচাইতে ভালো।
টাকা পয়সা খরচ করে যখন আপনি ব্লগিং এর কাজ শুরু করবেন, টাকা ইনকাম করার
জন্য সব সময় দেখবেন আপনার মাথায় একটি জিনিস কাজ করবে সেটি হচ্ছে যে, আমি এত টাকা ইনভেস্ট
করেছি কিন্তু এখন পর্যন্ত আমার আসল টাকায় উঠে আসলো না । এই সমস্ত চিন্তা করে একসময়
আপনি ব্লগিং করা থেকে অনেক দূরে চলে যেতে পারেন। সেই জন্য ফ্রী সার্ভিসটা থেকে আপনি
প্রথমে শুরু করুন।
অনলাইনে টাকা ইনকাম করতে হলে কোনটা দিয়ে শুরু করব , ব্লগিং দিয়ে শুরু করবো ? নাকি ইউটিউবিং করে শুরু করব?
দুটো দিয়ে আপনি করতে পারেন তবে প্রথম বিষয়টা আপনাকে বুঝতে হবে
যে আপনি কোন বিষয়ে আপনার অভিজ্ঞতা রয়েছে। আপনার কি ব্লগ সম্পর্কে বিষয়ে অভিজ্ঞতা
রয়েছে নাকি ইউটিউব সম্পর্কে বেশি অভিজ্ঞতা রয়েছে। সেই দুটো বিষয় থেকে একটি
বিষয় আপনি বেছে নিতে পারেন আর তাছাড়া যদি আপনি মনে করেন যেন আমার ব্লগ বিষয়ে অভিজ্ঞতা
রয়েছে ইউটিউব বিষয়ে অভিজ্ঞতা রয়েছে তাহলে আপনি দুটো নিয়ে করতে পারেন।
আপনি যদি ব্লগিং করে টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে
আপনার কোন ইনভেস্ট করতে হবে না। কোন ইনভেস্ট করতে হবে না বললে ভুল হবে আর কিছু না কিছু
আপনাকে ইনভেস্ট করতে হবে। আপনি যেকোন বিষয় নিয়ে আপনি কাজ করুন না কেন, অল্প কিছু
হলেও আপনার ইনভেস্ট করতে হবে। আপনি যদি ব্লগিং করতে চান তাহলে আপনি মোবাইল দিয়ে ব্লগিং
করতে পারেন সে ক্ষেত্রে মোটামুটি কম দামের মোবাইল হলেও চলবে ৫ থেকে ১০ হাজার টাকার
ভিতরে।
ইউটিউব এর মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে হলে আপনাকে যা
করতে হবে, ভালো মানের একটি মোবাইল থাকতে হবে ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা দামের। হয়তো আপনি
প্রশ্ন করতে পারেন কেন কম দামের মোবাইল দিয়ে হবেনা ? কম দামের মোবাইল দিয়ে হবে না কেনো , হবে কিন্তু আপনার ভিডিও কোয়ালিটি ভালো হতে হবে আপনার মোবাইলের ক্যামেরা কোয়ালিটি ভালো
হতে হবে। যদি আপনার মোবাইল কোয়ালিটি ভালো না হয় তাহলে ভিডিও এডিটিং করতে পারবেন না
। ইউটিউব এ কাজ করতে হলে আরো অনেক ধরনের সরঞ্জাম রয়েছে সেগুলো আপনাকে ক্রয় করতে হবে।
সেই তুলনায় ব্লগিংয়ের ক্ষেত্রে এতটা সমস্যায় আপনার পড়তে হবে
না অল্প খরচেই আপনি শুরু করতে পারেন।
ব্লগ সাইটে কতগুলি পোস্ট করার পর গুগল অ্যাডসেন্সে এর জন্য আবেদন
করা লাগে ?
আপনি যদি গুগল এডসেন্স এর জন্য আবেদন করতে চান তাহলে আপনার ওয়েবসাইটে
কমপক্ষে ৩০ থেকে ৪০ টা ভালো মানের আর্টিকেল লিখতে হবে। তাছাড়া যদি আরো বেশি আর্টিকেল
লিখেন তাহলে আরো বেশি ভালো হয়। ৩০ থেকে ৪০ টা আর্টিকেল লিখলে যে আপনি গুগল এডসেন্স
এর জন্য আবেদন করতে পারবেন সেটা কিন্তু নয় গুগলের নিজস্ব কিছু নিয়ম কারণ রয়েছে সেই
নিয়ম কারণ গুলি আপনাকে অবশ্যই মানতে হবে ।
আপনার ব্লগ সাইটে যে আর্টিকেল গুলি লিখবেন সেই আর্টিকেলগুলো আপনার
নিজের লেখা হতে হবে, কখনো কপি পোস্ট করা যাবে না। অপরাধমূলক কোন পোস্ট বা কোন জাতিকে ব্যঙ্গ
করে পোস্ট করা যাবে না। বিশেষ করে গুগল এডসেন্সের কপিরাইট আইন ভঙ্গ করে যে সমস্ত পোস্ট
সেগুলো থেকে বিরত থাকতে হবে।
গুগল এ্যাডসেন্স কী?
গুগল এডসেন্স হচ্ছে ইন্টারনেট ভিত্তিক বা অনলাইন ভিত্তিক একটি
বিজ্ঞাপন সংস্থা । যে সংস্থাটি পরিচালনা করছে গুগোল নিজে। ব্লগ সাইট থেকে আমরা লেখালেখি করে যেমন টাকা ইনকাম করি সেই টাকাটা আসে বিজ্ঞাপন থেকে বিশেষ করে গুগল এডসেন্স
থেকে। যারা অনলাইনে আউটসোসিংয়ের কাজ করে বিশেষ করে যারা ফ্রিল্যান্সার তাদের
কাছে AdSense হচ্ছে অনেক জনপ্রিয় সোনার হরিণ।
বিভিন্ন সাইটের আর্টিকেল পড়ে সেই সমস্ত আর্টিকেল থেকে ধারণা নিয়ে
আমি নতুন করে আর্টিকেল লিখি, আমার আর্টিকেলটি কি কপিরাইট ধরবে ?
আপনি বিভিন্ন সাইটের আর্টিকেল পড়ে সেখান থেকে ধারণা নিয়ে লিখতে
পারেন কিন্তু একটি কথা হচ্ছে , হুবুহুবু সেই আর্টিকেলগুলো কপি করা যাবে না। আপনি যদি
সেই সমস্ত আর্টিকেল কপি করেন তাহলে কপিরাইট ধরা পড়বে। আপনি যখন আর্টিকেল লিখবেন তখন
আর্টিকেলটি ভালো-মন্দ ঘুরিয়ে পেচিয়ে লিখতে পারেন। তবে একটি বিষয় খেয়াল করবেন, যাতে
অন্যদের আর্টিকেলের সাথে মিলে যেন না যায়।
ওয়েবসাইটে ব্যাকলিংক কতটুকু কার্যকারী হয় ?
নিঃসন্দেহে অনেকটা কার্যকরী ভূমিকা রাখে বিশেষ করে ভিজিটর
বাড়ানোর জন্য। ব্যাকলিংক সবসময় সার্চ ইঞ্জিনে সাইটটিকে খুঁজে পেতে সাহায্য করে শুধু
তাই নয় ব্যাকলিংক একপ্রকার ব্লগ মার্কেটিং বা আর্টিক্যাল মার্কেটিং সেই জন্য প্রত্যেক
জন ব্লগারের উচিত যারা ব্লগ নিয়ে কাজ করে বা ওয়েবসাইট নিয়ে কাজ করে যারা ভালো মানের
ব্যাকলিংক তৈরি করা।
সাইট ইনডেক্স করার পূর্বে সাইটের নেম চেঞ্জ হয়েছে তাতে
করে কি পোস্টের ইনডেক্স এর উপর প্রভাব পড়বে ?
না কোন ধরনের প্রভাব পড়বে না কারণ কারণ পোস্ট ইনডেক্স করার আগেই
আপনার সাইট ইনডেক্স করেছেন, সেই জন্য এই বিষয়ে নিশ্চিত থাকতে পারেন।
আর্টিকেলের ভিতরে অন্য কোন সাইটের লিংক দিলে কোনো সমস্যা হবে?
আর্টিকেলের ভিতরে অন্য কোন লিংক শেয়ার করলে কোন সমস্যা হবে না
।তবে কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে, আপনি যে সমস্ত লিংক শেয়ার করবেন সেই সমস্ত লিংক
কোন কিছু তথ্য প্রমাণ করার জন্য লিংক শেয়ার করতে পারেন । তাছাড়া অতিরক্ত কোন ধরনের
লিঙ্ক শেয়ার করলে প্রবলেম হতে পারে।
ব্লগের Privasy Policy এবং Terms And Conditions এর পেইজ
যদি কোন পার্টি ওয়েবসাইট থেকে জেনারেট করে নিয়ে আসি তাহলে কোন গুগোল অ্যাডসেন্সের
প্রবলেম হবে?
এভাবে জেনারেট না করায় সবচাইতে ভালো তারপরও যদি করতে চান
তাহলে চেষ্টা করবেন একটার সাথে আরেকটা যেন না মিলে। যদি হুবহু মিলে যায় তাহলে কপিরাইট
ধরা পড়বে। তবে সবচাইতে ভালো হয় নিজে লেখা। যদি আপনি ইংরেজিতে নিজে না লিখতে পারেন,
যে ভালো ইংলিশ বুঝে তকে দিয়ে লিখিয়ে নিতে পারেন।
গুগল থেকে পিকচার ডাউনলোড করে ব্লগ সাইটে পোস্ট করলে কপিরাইট ধরবে?
নিশ্চিত কপিরাইট ধরবে। কপিরাইট ফ্রী পিকচার ডাউনলোড করার জন্য অনলাইনে বিভিন্ন ধরনের সাইট রয়েছে, সে সমস্ত সাইট থেকে ডাউনলোড করে আপনার ওয়েবসাইটে পোস্ট করতে পারেন। ফ্রী সাইটের লিঙ্ক পেতে গুগোল এবং ইউটিউবে সার্চ করুন। অথবা এখানে দেখুন। free picture download
ব্লগার কারা ? কিভাবে ব্লগার হবো?
ব্লগার হতে হলে ব্লগ সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে। নিয়মিত ব্লগ পরিচালনা
করতে হবে। নিত্য নতুন ব্লগে আর্টিকেল লিখতে হবে । আর সেই আর্টিকেল হতে হবে বিভিন্ন
বিষয় নিয়ে। ব্লগার হলো তিনি যে নিয়মিত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কোন ব্লগের জন্য কন্টেন্ট
তৈরি করেন। একজন ব্লগার হতে গেলে আপনার ধৈর্য শক্তি থাকতে হবে, চরম ধৈর্য শক্তি
থাকতে হবে। আপনার যদি ধৈর্য শক্তি না থাকে তাহলে আপনি ব্লগার হতে পারবেন না। যখন আপনি
বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কন্টেন্ট তৈরি করবেন আপনার ব্লগ সাইটে ঠিক তখনই আপনি ইচ্ছে করলে
প্রফেশনালি ব্লগিং করতে পারবেন। সেই সাথে ব্লগিং করে ইনকাম করতে পারবেন। আমাদের বাংলাদেশ
অনেক তরুণ প্রজন্ম ব্লগিং শুরু করেছে। অনেকেই ধৈর্য হারিয়ে ব্লগিং থেকে চলে আসছে,
আবার অনেকে মেধা শক্তি কাজে লাগিয়ে ব্লগিং শুরু করেছে।
একজন ভাল মানের ব্লগার তিনি তার চাকরী বা ব্যবসার পাশাপাশি ব্লগিং
করে অনেক অর্থ উপার্জন করতে পারে।
অনলাইনের মাধ্যমে ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড রিমোভ online background remover
কোন টপিক নিয়ে ব্লগিং শুরু করব ? ব্লগিং করার জন্য জনপ্রিয় কোন
টপিক?
স্বাস্থ্য ও ফিটনেস , ভ্রমণ সাহায্যকারী , শিক্ষা,ফ্যাশন এবং জীবনধারা
,ব্লগ পর্যালোচনা , অনুপ্রেরণামূলক ব্লগ, গ্যাজেট রিভিউ, রেসিপি ব্লগিং, এমন আরও অনেক
ধরনের বিষয় রয়েছে যে বিষয়গুলি নিয়ে আপনি নিয়মিত ব্লগিং করতে পারেন। সব থেকে
ভাল হয় আপনি যে বিষয়ে অভিজ্ঞ সেই বিষয়টি নিয়ে কাজ করুন তাহলে আপনার জন্য
ব্লগিং সহজ হবে।
বাংলা ব্লগিং শুরু করব নাকি ইংলিশে ব্লগিং শুরু করব ?
এটা আপনার উপর নির্ভর করে আপনি যদি ইংলিশে দক্ষ হয়ে থাকেন
তাহলে নিশ্চয়ই আমি বলবো আপনি ইংলিশে ব্লগিং করুন। ইংলিশে ব্লগিং করলে অনেক ভালো ইনকাম
করা যায় , ইংলিশ আর্টিকেল ওয়ার্ল্ডের যে কেউ বুঝতে পারবে কিন্তু ধরুন আপনি বাংলা
নিয়ে লেখালেখি করেন , বাংলা সব দেশের মানুষ বুঝবে না সেই জন্য ইংলিশ সবচাইতে বেটার
যদি আপনার ইংলিশের উপর অতিরক্ত অভিজ্ঞতা থাকে।
বিনামূল্যে ব্লগিং সাইট কোনটি
আপনি যেদিন নতুন ব্লগার হয়ে থাকেন তাহলে নিশ্চয়ই আমি আপনাকে
সাজেস্ট করবো বিনামূল্যে ব্লগিং করতে হলে সবচাইতে ফ্রী প্লাটফর্ম হচ্ছে গুগলের ব্লগার
সাইট। গুগলের ব্লগার সাইট এ প্রথম থেকে ব্লগিং শুরু করতে পারেন, যখন আপনি পুরোপুরি
ব্লগিং শিখে যাবেন তখন আপনি ডোমেইন ক্রয় করে প্রফেশনালি কাজ করতে পারেন। এমনকি গুগলের
এই ব্লগার সাইট থেকে আপনি আর্নিং করতে পারবেন।
ফ্রী ব্লগে অ্যাডসেন্সে পাওয়ার জন্য সহজ উপায় কি ?
গুগোল AdSense-এর জন্য আপনাকে গুগলের কিছু নিয়ম কারণ
রয়েছে সেই নিয়ম কারণ গুলি আপনাকে ফলো করতে হবে। গুগল এডসেন্স এর আবেদনের আগে
কিছু বিষয় খেয়াল রাখবেন আপনার ওয়েবসাইটটি এডসেন্স এর জন্য ইলিজিবল কিনা। যদি নিশ্চিত
হয়ে থাকেন তাহলে আবেদন করবেন। সেইসাথে সবচেয়ে জরুরী যে বিষয়টি সেটি হচ্ছে আপনার
ওয়েবসাইটে policy এবং Terms and Conditions এই পেজ গুলি সঠিক ভাবে তৈরি
করে তারপর গুগল এডসেন্স এর জন্য আবেদন করুন।
গুগল অ্যাডসেন্স পাওয়ার জন্য কি পরিমান ট্রাফিক প্রয়োজন
?
গুগোল এখন পর্যন্ত এই বিষয়ে কোন শর্ত দেয় নি।তাছাড়া আপনার সাইটে
ভিজিটর যদি বানাতে চান সেটা একান্তই আপনার নিজের উপর নির্ভর করে। গুগলের এমন কোনো নিয়ম
কারণ নেই যে এত মিলিয়ন এত হাজার ট্রাফিক লাগবে। আপনি যদি আপনার সাইটে ভিজিটর
বাড়াতে চান তাহলে এখানে ভিজিট করুন এখানে বিস্তারিত আলোচনা করেছি।
ব্লগার সাইটে কার্যকারী SEO কিভাবে করব ?
আপনি যদি আপনার ব্লগ সাইটটি এসইও করতে চান তাহলে এসইও বিষয়ের
উপর আপনার ভালো ধারণা থাকতে হবে । এসইও মানে কি ? এসইও মানে হচ্ছে সার্চ ইঞ্জিন
অপটিমাইজেশন SEO (Search Engine Optimization) আপনার যদি একান্ত এসইও সম্পর্কে
কোন ধারনা না থাকে তাহলে আপনি ইউটিউবে বিভিন্ন ধরণের এসইও নিয়ে টিউটোরিয়াল
দেখুন।
ব্লগে কোন অ্যাড দেখতে পাচ্ছি না কেন ?
অনেক সময় আমরা যখন বিভিন্ন ব্রাউজার ব্যবহার করি তখন দেখা যায়
যে ব্রাউজারের ad-blocker রয়েছে সেগুলি এনেবেল করা থাকে সেই জন্য বিজ্ঞাপন
গুলো আমাদের চোখে পড়ে না। ব্রাউজারে এড ব্লোকার এনাবল করা থাকলে ডিজেবল করলেই দেখতে
পাবেন।
ফেসবুকে ওয়েবসাইটের লিংক ব্লক করে কেনো ?
বিশেষ করে যারা নতুন ব্লগার তাদের এই সমস্যাটি সম্মুখীন
হতে হয়। কারণ হচ্ছে ফেসবুকে spamming করলে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ আপনার ব্লগ
বা ওয়েবসাইটের লিংক ব্লক করে দিতে পারে।সেই জন্য ফেসবুক এ স্পামিং করা থেকে বিরত থাকুন।
আপনি যদি ফেসবুকে বা সোশ্যাল মিডিয়াতে আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগ সাইট টি শেয়ার করতে
চান তাহলে একবার একটি পোস্ট শেয়ার করার মত ১০ মিনিট ২০ মিনিট পরে শেয়ার করুন অতিরক্ত
গন গন পোস্ট শেয়ার করতে যাবেন না তাতে করে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ আপনার এটা স্প্যাম হিসেবে
ধরে নিবে। যারা অতিরক্ত শেয়ার করে তাদের ইউআরএলটি ব্লক করে দেয়।
বিশ্বের সবচেয়ে বড় উচু পর্বতমালা Highest mountains in the world
এই ছিল আজকে আমার টিউটেরিয়াল ব্লগ সম্পর্কে যদি আরো বিস্তারিত
আপনি জানতে চান তাহলে কমেন্ট করে আপনি আপনার মতামত জানাতে পারেন। এই পোস্টের মাঝে ব্লগ
সম্পর্কিত বা গুগল এডসেন্স সম্পর্কিত অন্যান্য সম্পর্কিত প্রশ্ন গুলি উত্তর দেওয়া হয়েছে
। প্রত্যেকটি প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিয়েছি কিন্তু এখানে বিভ্রান্তিকর বা কোন
ভুল তথ্য দেয়নি। আর এই সমস্ত তথ্য দিয়েছি আমার অভিজ্ঞতা থেকে শুধু তাই নয় বাস্তবে
সমস্যাগুলো চোখে পড়েছে সেই সমস্যাগুলোর উত্তর খুঁজে বের করার চেষ্টা করেছি ।
বিশেষ করে যারা ব্লগিং করবেন ওয়েবসাইট খুলে ইনকাম করতে
চান, তাদেরকে আমি সাজেস্ট করবো যে আপনারা বিভিন্ন ধরনের ব্লগ রয়েছে সে সমস্ত ব্লগগুলো
আপনারা ভিজিট করুন এবং সেই সমস্ত ব্লগ সাইট থেকে আপনারা ধারণা নিতে পারেন ।শুধু ওয়েবসাইট
ইউটিউব এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের সোশ্যাল মিডিয়া রয়েছে সেখান থেকে আপনারা বিভিন্ন
ধরনের অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারেন।
ইউটিউব এ ব্লগ সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য বহুল টিউটিরিয়াল রয়েছে,
অনেক মেধাবী ইউটিউবার তারা চেষ্টা করেছে তথ্যবহুল টিউটোরিয়াল তৈরি করার জন্য সেখান
থেকেও ধারণা নেওয়া যেতে পারে।
ধন্যবাদ ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন সেই কামনা করছি ! আল্লাহ হাফেজ!
কোন মন্তব্য নেই